বর্তমান সময়ে পর’কীয়া সম্পর্ক বিকট আকার ধারণ করেছে। যা প্রায়ই প্রতিদিনই কোনো না কোনো মিডিয়ার খবরে পাওয়া যায়। স্ত্রী রয়েছে তবুও লুকিয়ে অন্য নারীর প্রেমে মজেছেন স্বামী। আবার স্বামী রয়েছে তবুও লুকিয়ে অন্য পুরুষের প্রেমে মজেছেন স্ত্রী।সম্প্রতি এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে। তা হলো স্ত্রী রয়েছে তবুও লুকিয়ে অন্য এক নারীর প্রেমে মজেছিলেন স্বামী।



দীর্ঘদিন যাবত তার এই কাণ্ড চলছিল। কিন্তু, তার যে এমন পরিণতি হবে, তিনি হয়তো তা কল্পনাই করেন নি। সম্প্রতি সেই পর’কীয়া প্রেমিকার সঙ্গে শারী’রিক মি’লনের সময় ঘটে গেল এই বিপত্তি।ভারতীয় একটি গণমাধ্যমের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, কেনিয়ার একটি হোটেলে সম্প্রতি পর’কীয়া প্রেমিকার সঙ্গে যৌ’ন মি’লনের সময় ওই ব্যক্তির পুরুষা’ঙ্গ আটকে যায়।



জানা গেছে, ওই ব্যক্তি একটি হোটেল রুম ভাড়া করে তার প্রেমিকাকে নিয়ে আসেন। শারী’রিক মি’লন চলাকালীন তারা চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন এবং সাহায্যের জন্য অ্যালা’র্ম বাজান। পরে হোটেলের কর্মীরা সেখানে প্রবেশ করে দেখেন, তাদের যৌ’নাঙ্গ এমনভাবে আটকে গেছে যে তারা আলাদা হতে পারছিলেন না।পরে হোটেলর কর্মীরা চেষ্টা করেও তাদেরকে একে অপরের থেকে আলাদা করতে না পেরে ওঝা ডেকে আনেন। এক পর্যায় ঝাড়ফুঁক করে পর’কীয়া জুটিকে আলাদা করার চেষ্টা করেন ওই ওঝা। কিন্তু, তিনিও ব্যর্থ হন।



শেষ পর্যন্ত ওই যু’গলদের চিকিৎসকের কাছে নিতে হয়।চিকিৎসকরা জানানএই অবস্থার নাম ‘পে’নিস ক্যা’পটিভাস’।চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, এমন ঘটনা বিরল, তবে নজিরবিহীন নয়। এর আগেও এক স’ঙ্গীতশি’ল্পী আর এক শিল্পীর স্ত্রী’র স’ঙ্গে মিলিত হতে গিয়ে এই অবস্থায় পড়েছিলেন। উগান্ডায় ঘটা সেই ঘটনার ভিডি’ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।



আরো পড়ুন বিবাহিত নারী জীবনে অসুখী কিনা লক্ষণদেখলেই বুজা যায় অনেকগুলো স্বপ্নের জাল বুনে একজন নারী স্বামীর সংসার শুরু করেন। বলা যায় একটি নতুন জীবনের সূচনা। বিবাহিত জীবন খুব সুখে শান্তিতে কাটবে এমনটাই কমনা থাকে সবার তবে সব আশা সবার পুর্ন হয়না। তাই বিয়ের পরও দুঃখী থেকে যায় কিছু নারী।আপনি যদি একজন বিবাহিত নারী হয়ে থাকনে এবং আপনার বিবাহিত জীবন যদি সুখকর না হয়ে থাকে তবে আজকের এই লেখা ধরে নিন আপনাকে উদ্দেশ্য করেই। আসলে একটা সময়ে গিয়ে আমরা জীবনে ঠিক বেঠিক বুঝে উঠতে পারিনা।



আমরা কি আসলেই ভালো আছি কিনা তাও বুঝিনা। আজ আমরা আলোচনা এমন কিছু লক্ষণ নিয়ে যা স্পষ্ট করে যে একজন বিবাহিত নারী সুখে নেই। প্রথমেই বলা যাক ঘুমের কথা।উইমেনস হেলথ একরোস দ্যা ন্যাশনের ডাক্তার ট্রক্সেল একটি বিশেষ গবেষণার পর এ কথা বলেন যে, সুখী বিবাহিত নারীরা অসুখী নারীদের তুলনায় শতকরা ১০ ভাগ গভীর এবং সুখকরভাবে নিদ্রা যাপন করে থাকেন।হতে পারে আপনার স্বামী শহরের বাইরে আছেন কিংবা আপনার আপনার সন্তানের অসুস্থ।



যে কোন কারনেই হোক না কেন একজন বিবাহিত নারী সেই মুহূর্তে যথেষ্ট অসুখী যখন তার ঘুমের জায়গা টেনশন দখল করে নেয়।একজন অসুখী বিবাহিত নারীর দ্বিতীয় লক্ষণ হচ্ছে ক্লান্তি। ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালেফোর্নিয়ার একটি গবেষণায় এ কথা বলা হয় একজন সুখী বিবাহিত নারী সংসারের যে কোন ঝামেলা সামলে উঠেও ক্লান্ত হন না, বরং বেশ ভালোবেসেই কাজগুলো করেন।



যেখানে একজন অসুখী নারী সাংসারিক জীবন নিয়ে যথেষ্ট ক্লান্তিভাব পোষণ করেন এবং নিজেকে পরিবর্তনও করতে নারাজ থাকেন।একজন বিবাহিত নারীর আবেগ, চাওয়া পাওয়া থাকে তার স্বামীকে ঘিরে। সেই স্বামী যখন অবহেলা করেন কিংবা স্ত্রীকে বুঝতে চেষ্টা করেন না তখন সে নারী হয়ে উঠেন একজন অসুখী নারী। বর্তমান সমাজে দেখা যায় ঠিক এ কারনেই অনেক নারী বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে



পড়েন এবং নিজের ইচ্ছে বা চাহিদা পূরণের চেষ্টা করে থাকেন। যেকোন সম্পর্কেই দূরত্ব জিনিসটা ক্ষতির কারন হয়ে দাঁড়ায়। না, এই দূরত্ব কোন বাহ্যিক দূরত্ব নয়।মনের দূরত্বের কথা বলছিলাম। অনেক বিবাহিত দম্পতির ক্ষেত্রেই দেখা যায় চার দেয়ালের মাঝে দিনের পর দিন থাকার পরও তারা একে অপরের চেয়ে বেশ দূরে। নিশ্চয়ই এটি একজন অসুখী বিবাহিত নারীর খুব বড় একটি লক্ষণ। দূরত্বের কারন স্বামী হতে পারে আবার



স্ত্রীও হতে পারে।হয়ত স্বামী তার স্ত্রীর প্রতি সম্মান হারিয়ে ফেলে কিংবা স্ত্রী তার স্বামীর প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে।বিয়ে একটি বড় ধরণের সামাজিক সম্পর্ক। আর বিয়ে পরবর্তী সময়ে সুখী থাকতে চাওয়াটা যে কোন নারীরই কাম্য। তাই, উপরের লক্ষণ গুলোর একটিও যদি আপনার মনের জানালায় উঁকি দেয় আজই আপনার স্বামীর সাথে খোলাখুলি আলোচনা করে সব ঠিক করে নিন আর সুখী বিবাহিত জীবনযাপন করুন।