কিশমিশে রয়েছে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফাইবার। তাই শরীর সুস্থ রাখতে পারে এই খাবার। তবে গোটারাত জলে ভিজিয়ে পরের দিন খেলে মেলে ৪ রোগ থেকে মুক্তি।
আমাদের হাতের কাছে নানা ধরনের রয়েছে। তবে মাথায় রাখতে হবে যে এরমধ্যে কিশমিশ কিন্তু একটু বেশি ভালো। এই খাবারে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এবার এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু নানা অসুখে দারুণ কার্যকরী। অ্যানিমিয়া থেকে শুরু করে নানা অসুখ দূর করে দেয় এই খাবার।
মাথায় রাখতে হবে যে আয়রন থেকে শুরু করে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফাইবারও রয়েছে এই খাবারে। এবার অনেকেই শুধু শুধু এই খাবার খান। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই খাবার আপনি জলে মিশিয়ে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে জলে ভিজিয়ে কিশমিশ খেলে উপকার আরও অনেকটা বেশি মেলে। তাই চিন্তার কোনও কারণ নেই।
অ্যামাজনে হাজির নতুন নতুন হেডফোন ও স্পিকার
বহু মানুষ এই বিষয়টা বুঝতে চান না। সেক্ষেত্রে নিজের মতো করেই খেতে থাকেন শুধু শুধু এবার এই মানুষগুলিকে অবশ্যই খেতে হবে কিশমিশ জলে মিশিয়ে। এবার কী কী লাভ মিলতে পারে? আসুন জানা যাক দ্রুত।
১. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
এখন প্রচুর মানুষের রয়েছে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। এক্ষেত্রে পেট পরিষ্কার হয় না। ফলে রোগীর বেজায় কষ্ট হয়। এই মানুষগুলি রোজ সকালে খেয়ে নিতে পারেন কিশমিশ যুক্ত জল। এতে ভালো থাকে বিপাকের হার। এমনকী পেট পরিষ্কার হয়ে যায় দ্রুত।
২. ওজন কমায়
ওজন বেশি থাকাটা কোনও কাজের কথা নয়। প্রচুর মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নিয়মিত। এবার ওজন কমাতে চাইলে আপনি খেয়ে নিতে পারে কিশমিশ জল। এতে থাকে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ। ফলে শরীরে মেলে অনেকটা শক্তি। এমনকী ওজন বাড়ে না।
৩. ত্বকের জন্য ভালো
শীত পড়েছে। এই সময়ে ত্বকের সমস্যা গুরুতর হয়ে দেখা দেবে। এই পরিস্থিতিতে আপনি খেয়ে নিতেই পারেন এমন কিছু খাবার যা শরীর সুস্থ রাখতে পারে। এমনকী ত্বক রাখে ভালো। সেই তালিকায় কিশমিশ জল একদম প্রথমে উঠে আসবে। এই জল খেলে ত্বক থাকে ভালো। তাই চিন্তার কোনও কারণ নেই।
কী ভাবে খাবেন?
* ১৫০ গ্রাম কিশমিশ নিন। ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
* তারসঙ্গে মিশিয়ে ফেলুন ২ কাপ পানি।
* তারপর তা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন।
* সকালে উঠে খেয়ে নিন।