মূলত যৌ’ন আচরণের যে দিকটি পু’রুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তা হলো লি’ঙ্গ(penis) বা পু’রুষাঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এটিকে আমরা অনেক সময় ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে থাকি। অবশ্য মেডিকেল টার্ম হিসেবে একে ইম্পোটেন্স বা পু’রুষত্বহীনতাও বলা হয়ে থাকে।
একজন পু’রুষ যখন যৌ’ন(Se-xual) স’ঙ্গম বা যৌ’নমি’ল’নের জন্য মনোশারীরিকভাবে প্রস্ততি লাভ করে তখন যদি তার লি’ঙ্গ বা পু’রুষাঙ্গ স’ঙ্গমের জন্য উপযুক্তভাবে উত্থিন না হয় তবে তা তার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সন্তোষজনকভাবে সে’ক্স(S-ex) করার জন্য ইরেকশন বা লি’ঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান একটি বাধ্যতামূলক আচরণ।
এর ফলশ্রুতিতে পু’রুষের যৌ’ন আগ্রহ বা যৌ’ন(Se-xual) ইচ্ছার যেমন ঘাটতি দেখা যায় তেমনি চরমপুলক অনুভূতি লাভও তার ভাগ্যে জোটে না। যে পু’রুষ এর ভুক্তভোগী তিনিই কেবল জানেন এর কেমন মর্মপীড়া। অথচ মেডিকেল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে পু’রুষত্বহীনতার অনেক আধুনিক কার্যকারী চিকিৎসা রয়েছে।
এখানে উল্লেখ্য যে,ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা পু’রুষাঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যা যে কোনো বয়সের পু’রুষের ক্ষেত্রেই হতে পারে। হঠাৎ করে দুই একবার লি’ঙ্গ(pe-nis) উত্থিন না হওয়া কোনো বড় সমস্যা নয় এটি আপনাআপনি দূর হয়ে যায়। অনেকের মনে এ প্রশ্ন আছে যে,পু’রুষ লি’ঙ্গ কি ছোট হয়ে যেতে পারে কোনো কারণে?