Home / এক্সক্লুসিভ / বী’র্যপাতের পর কি করতে হয়, যা ছেলেদের অবশ্যই জানা উচিত

বী’র্যপাতের পর কি করতে হয়, যা ছেলেদের অবশ্যই জানা উচিত

বীর্যপাতের পর কি করতে হয়, যা ছেলেদের অবশ্যই জানা উচিত। অনেক পুরুষই লক্ষ করেছেন, হস্তমৈথু‌ন(Masturbation) বা সঙ্গমের শেষে বীর্যপাত ঘটার পর প্রস্রাব করতে গেলে অসুবিধা হচ্ছে, প্রস্রাব হতে চাইছে না, অথবা পুরুষাঙ্গে জ্বালা অনুভূত হচ্ছে। তাঁদের মনে প্রশ্ন জেগেছে, বিষয়টা কি স্বাভাবিক?

ডাক্তারেরা জানাচ্ছেন, বীর্যপাত(Ejaculation) হওয়ার পরে প্রস্রাবে অসুবিধা অনুভব করা অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে যৌন উত্তেজনার সময়ে পুরুষ শরীরের প্রস্টেট গ্রন্থিটি স্ফীত হয়ে ওঠে। এই প্রস্টেটের অবস্থান অণ্ডকোষ ও পায়ুর মাঝামাঝি অংশে। বীর্যকে ঠিক পথে চালিত করা এই গ্রন্থির কাজ।

বীর্যপাতের পূর্বে এই অংশে যে সংকোচন-প্রসারণ ঘটে তার ফলেই প্রস্টেটটি ফুলে যায়। এই স্ফীতির ফলে প্রস্রাব মূত্রথলি(Bladder) থেকে বাধাহীন ভাবে নির্গত হতে পারে না। সেই কারণে অসুবিধা ঘটে প্রস্রাবে।

অনেক পুরুষই লক্ষ করেছেন, হস্তমৈথু‌ন(Masturbation) বা সঙ্গমের শেষে বীর্যপাত ঘটার পর প্রস্রাব করতে গেলে অসুবিধা হচ্ছে, প্রস্রাব হতে চাইছে না, অথবা পুরুষাঙ্গে জ্বালা অনুভূত হচ্ছে। তাঁদের মনে প্রশ্ন জেগেছে, বিষয়টা কি স্বাভাবিক?

ডাক্তারেরা জানাচ্ছেন, বীর্যপাত হওয়ার পরে প্রস্রাবে অসুবিধা অনুভব করা অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে যৌন উত্তেজনার(Sexual arousal) সময়ে পুরুষ শরীরের প্রস্টেট গ্রন্থিটি স্ফীত হয়ে ওঠে। এই প্রস্টেটের অবস্থান অণ্ডকোষ ও পায়ুর মাঝামাঝি অংশে।

বীর্যকে ঠিক পথে চালিত করা এই গ্রন্থির কাজ। বীর্যপাতের পূর্বে এই অংশে যে সংকোচন-প্রসারণ ঘটে তার ফলেই প্রস্টেটটি ফুলে যায়। এই স্ফীতির ফলে প্রস্রাব মূত্রথলি থেকে বাধাহীন ভাবে নির্গত হতে পারে না। সেই কারণে অসুবিধা ঘটে প্রস্রাবে।

সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

বঙ্গোপসাগরেই যে কারণে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মৌসুমী ঘূর্ণিঝড় হয়

এক বিস্তীর্ণ জলরাশি, যা জানুয়ারিতে একেবারে শান্ত এবং নীল‌; আর গ্রীষ্মের বৃষ্টিতে এটির রূপ একেবারে ভিন্ন। ফুঁসতে থাকা ঘোলা জলের সমূদ্র।
ঐতিহাসিক সুনিল অমৃত বঙ্গোপসাগরকে বর্ণনা করেছেন এভাবেই!

বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে রেখেছে যে তটরেখা, সেখানে বাস করে প্রায় ৫০ কোটি মানুষ। বিশ্বের ইতিহাসে যতসব ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হেনেছে, তার বেশিরভাগই হয়েছে এই বঙ্গোপসাগরে। ‘ওয়েদার আন্ডারগ্রাউন্ড‌’ নামের একটি ওয়েবসাইটে বিশ্বের ৩৫টি সবচাইতে ভয়ঙ্কর মৌসুমী ঘূর্ণিঝড়ের তালিকা রয়েছে। এই তালিকার ২৬টি ঘুর্ণিঝড়ই বঙ্গোপসাগরে।

আবহাওয়াবিদদের মতে, সামূদ্রিক জলোচ্ছাস সবচেয়ে ভয়ংকর হয়ে উঠে অবতল আকৃতির অগভীর বে বা উপসাগরে। মৌসুমী ঘূর্ণিঝড়ের তীব্র বাতাস যখন এরকম জায়গায় সাগরের পানিকে ঠেলতে থাকে, তখন ফানেল বা চোঙার মধ্যে তরল যে আচরণ করে, এখানেও তাই ঘটে। সাগরের ফুঁসে উঠা পানি চোঙা বরাবর ছুটতে থাকে।

আবহাওয়াবিদ এবং ওয়েদার আন্ডারগ্রাউন্ডের লেখক বব হেনসন জানান, এরকম ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের টেক্সটবুক উদাহারণ হচ্ছে বঙ্গোপসাগর। তবে বঙ্গোপসাগরে এর সঙ্গে যুক্ত হয় আরও বাড়তি কিছু বৈশিষ্ট্য। যেমন সমূদ্রের উপরিতল বা সারফেসের তাপমাত্রা।

পৃথিবীর নানা অঞ্চলে আরো অনেক উপসাগর আছে যেখানে উপকূল বরাবর এই ধরনের জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি আছে। যেমন লুইজিয়ানার গালফ কোস্ট। কিন্তু বিশ্বের আর যে কোন উপকূলের চাইতে বঙ্গোপসাগরের উত্তর উপকূল এই ধরনের সার্জ বা জলোচ্ছ্বাসের সবচাইতে বেশি ঝুঁকিতে আছে। আর এই উপকূলজুড়ে যেরকম ঘনবসতি, সেটা ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিশ্বের প্রতি চারজন মানুষের একজন থাকে বঙ্গোপসাগর উপকূলের দেশগুলোতে।

Check Also

দেড় মাস হলো বিয়ে হয়েছে আর সেদিন থেকেই ঘুমাতে পারিনা: সাদিয়া রহমান

সোহান অফিস যাওয়ার পর শুয়ে থাকতে থাকতে ঘু’মিয়ে গিয়েছিলাম। এমন সময়ে দরজায় কলিং বেল বাজলো …