ব্যাংক থেকে পোস্ট অফিস, অনলাইন ছাড়া দুনিয়া অচল। বাজারও হয়ে যায় বাড়িতে বসে। তাহলে শা’রীরিক সুখ কেন পাওয়া যাব’ে না ঘরে বসে।সে দিন গিয়েছে যখন প’তিতাপল্লীতে মুখ লু’কিয়ে গিয়ে শা’রীরিক তৃ’প্তি মিটিয়ে নেওয়া। অত সময় নেই। একাকি জীবন, বাইরে যেতেও ভালো লাগে না। স’ঙ্গী বেছে নিন ফেসবুকের বিশেষ বন্ধু পাতানোর পেজ থেকে। টাকা দিন অ’নলাইনে। কাজ শুরু। সহজ ব্যপার। ইন্টারনেটে এসকর্ট সার্ভিস কিংবা ভিডিও চ্যাটের অতিসহজ প’দ্ধতিই এশিয়ার সবথেকে বড়
যৌ’’নপল্লীর ব্যবসায় বা’ধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। দিনে দিনে আয় কমে যাচ্ছে। আগের থেকে অন্তত ২০ থেকে ২৫ শতাংশ আয় কমে গিয়েছে কলকাতার সোনাগাছির যৌ’’নকর্মীদের। এমনটাই জানিয়েছে সোনাগাছির মহিলারা। সোনাগাছি কলকাতায় অবস্থিত এশিয়ার বৃ’হত্তম নি’ষি’’দ্ধ পল্লি। এই পতি’তালয়ের কয়েকশত বহুতল ভবনে প্রায় ১০০,০০০ যৌ’’নকর্মী বসবাস করেন। আরোও পড়ুন..রঙিন দুনিয়ায় সব মেয়েরা খারাপ, আর পুরুষরা মহান। তারকাদের প্রতি সাধারণ মানুষের দেওয়া সম্মানকে ব্যাকফুটে নিয়ে যাওয়ার জন্য ঘোর একটা গায়েবি অ’ভিশাপ।
মেয়েটা দেশের সবচেয়ে বড় আলোচিত ক্রিমিনাল হয়ে গেল হঠাৎ করেই? সারাদেশের গলিতে গলিতে এরকম মজায় মত্ত থাকি আমর’া ভোগী পুরুষরা। দোষ হয় শুধু মেয়েদের, সমস্ত অ’পরাধের কেন্দ্রবিন্দু তারাই। মেয়েটা এতটা পথ কাদের শেল্টারে এসেছে এই রহস্য উন্মোচিত হবে না কখনও। মেয়েটা অবশ্যই ভালো অ’ভিনেত্রী, মেয়েটা দেশকে আরও সার্ভিস দিতে পারত।
দেশ নেয়নি, হয়ত সে মুক্তি পেয়ে আন্তর্জাতিক তারকা হয়ে যাব’ে। নাচতে নেমে ঘোমটা দেওয়ার পুরনো কথাটা মনে পড়ে গেল। আবার লোকাল ভাষায়- ঘোমটার নিচে পোংটা নাচে, এই বাক্যটাও সামনে চলে এলো। বেশি লেখার সাহস আমা’র নাই। আমি নিজেও প্রতিদিন যেকোনো সরকারি বাহিনীর রেইডের অ’পেক্ষায় থাকি। আকাশের যত তারা, …. ততো ধা’রা ফর্মুলাটা খুব মানি। সাত সাগর তেরো নদী পার হয়ে এত ম’দ আর মা’দক দেশে আসে কীভাবে?
এর কোনো যুক্তিযুক্ত উত্তর কী রাষ্ট্রের কাছে পাব? ধ’রা পড়ে যায় নাদান বিপথগামী উচ্চাভিলাষী কেউ কেউ। অ’পরাধ প্রমাণের আগে কাউকে অ’পরাধী বলা অ’পরাধ। হরহা’মেশাই মিডিয়া এবং সোশ্যাল মিডিয়ার ট্রায়ালের শিকার ‘হতে হয় শোবিজের মানুষদের। একটা রমর’মা রসাত্মক গল্প কয়দিন চলে। দেশে আসলে এসব ছাড়াও কোটি সমস্যা আছে। চার ঘণ্টা রু’দ্ধশ্বা’স অ’ভিযানে গ্রে’’ফতার হওয়া মেয়েটার কপাল ভালো হাতকড়া পরতে হয়নি, আমি এই দেশে জাতীয় পুরস্কারের স’ঙ্গে হাতকড়াও উপহার পেয়েছি।
একটাই আফসোস- মেয়েটা যে পরিমাণ সিকিউরিটি পেয়েছে সেটা আমি পাইনি। আজ ভদ্রলোকেরা আমাকে কমেন্ট বক্সে প্রচুর গালি দিন প্লিজ। আইনের প্রতি শ্র’দ্ধা রেখেই দাবি জানাই- পরীমণির মুক্তি চাই। প্রয়োজনে তাকে রিহ্যাব’ করানো হোক। সে ভ’য়’ঙ্কর অ’পরাধী নয়, অ’ভিভাবকহীনতার শিকার একটা লক্ষ্যহীন নৌকা মাত্র। তার কোটি ফলোয়ার আজ হয়ে গেছে দ্বিগু’ণ হেটার্স।ফলোয়াররা যে বি’পদের কারণ ‘হতে পারে- এটা বুঝতে হবে শোবিজের মানুষদের। আজব দেশের সব আজব নাগরিকদের সালাম জানাই। ভালোবাসা অবিরাম